Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

মুক্তিযোদ্ধার তালিকা

কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর উপজেলাধীন ৩নং তালবাড়ীয়া ইউনিয়ন পরিষদের আওতায় যতগুলো মুক্তিযোদ্ধা ভাতা ভোগী আছে তাদের নামের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো,,,,

১. মৃত খলিলুর রহমান পিতাঃ মৃৃত মহির উদ্দীন গ্রামঃ তালবাড়ীয়া ।

২. মৃত লোকমান মন্ডল, পিতাঃ মৃত আমিন উদ্দীন মন্ডল গ্রামঃ নওদা শামুখিয়া ।

৩. মোঃ সিরাজুল ইসলাম, পিতাঃ মৃত তুষ্ট মল্লিক, গ্রামঃ নওদা গোপালপুর ।

৪. মোঃ রিয়াজুল হক খান পিতাঃ মৃৃত কামাল উদ্দীন গ্রামঃ কল্যানপুর ।

৫. মৃত সোলায়মান হোসেন পিতাঃ মৃত নইমুদ্দিন মন্ডল গ্রামঃ রানাখড়িয়া ।

৬. মোঃ আব্দুল জব্বার পিতাঃ মৃত জিন্নাত আলী গ্রামঃ চাঁড়ুলিয়া ।

৭. মোঃ আনছার আলী পিতাঃ মনসের আলী প্রামানিক গ্রামঃ নওদা শামুখিয়া ।

৮. মোঃ আবুল খায়ের পিতাঃ মৃত হামেজ উদ্দীন সরদার গ্রামঃ চাঁড়ুলিয়া ।

৯. মোঃ শওকত আলী জোয়ার্দ্দার পিতাঃ মৃত মাজেদ হোসেন জোয়ার্দ্দার গ্রামঃ রানাখড়িয়া ।

১০. মৃত রিফাজ উদ্দীন পিতাঃ মৃত ইয়াজ উদ্দীন মন্ডল গ্রামঃ গোবিন্দপুর ।

১১. মোঃ আব্দুর রব পিতাঃ মৃত সৈয়দ আলী মোল্লা গ্রামঃ নওদা শামুখিয়া ।

১২. মৃত আলাউদ্দীন প্রামানিক পিতাঃ অজের প্রামানিক গ্রামঃ নওদা শামুখিয়া ।

১৩. মৃত আতিয়ার রহমান পিতাঃ মৃত রাহাত মন্ডল গ্রামঃ নওদা শামুখিয়া ।

১৪. মোঃ সোহরাব আলী পিতাঃ মৃত রুস্তুম আলী গ্রামঃ তালবাড়ীয়া ।

১৫. মৃত আব্দুস সাত্তার পিতাঃ মৃত মোতাহার আলী গ্রামঃ নওদা শামুখিয়া ।

১৬. মোঃ ইয়ার উদ্দীন পিতাঃ মৃত আনছার আলী গ্রামঃ গোবিন্দপুর ।

১৭. মৃত খাজা সুজন পিতাঃ রমনী ভৌমিক গ্রামঃ তালবাড়ীয়া ।

৮ নং সেক্টর  এপ্রিল মাসে এই সেক্টরের অপারেশনাল এলাকা ছিল কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর ও পটুয়াখালী জেলা। মে মাসের শেষে অপারেশন এলাকা সঙ্কুচিত করে কুষ্টিয়া, যশোর ও খুলনা জেলা, সাতক্ষীরা মহকুমা এবং ফরিদপুরের উত্তরাংশ নিয়ে এই সেক্টর পুনর্গঠিত হয়। সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী এবং পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর। এই সেক্টরের হেডকোয়ার্টার ছিল কল্যানীতে। সেক্টরের সৈন্যদের মধ্যে ৩০০০ ছিল নিয়মিত বাহিনী এবং ২৫০০০ গেরিলা সৈন্য।  নিয়মিত বাহিনী কয়েকটি এলাকায় নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে এবং গেরিলা বাহিনী বাংলাদেশের অভ্যন্তরে কয়েকটি ঘাঁটি গড়ে তোলে। এই সেক্টরের সৈন্যরা যুদ্ধে এক অভিনব কৌশল অবলম্বন করে। নিয়মিত বাহিনী বাংলাদেশের ৭-৮ মাইল অভ্যন্তরভাগে ঢুকে নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করে এবং এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি করে যাতে পাকবাহিনী তাদের উপর আক্রমণ পরিচালনায় উদ্বুদ্ধ হয়। এই ব্যবস্থায় মুক্তিযোদ্ধারা আক্রমণকারী পাকবাহিনীর বহুসংখ্যক সৈন্য বিধ্বস্ত করে। এই সেক্টরের সাতটি সাব-সেক্টর (কমান্ডারদের নামসহ) হচ্ছে: বয়রা (ক্যাপ্টেন খোন্দকার নজমুল হুদা); হাকিমপুর (ক্যাপ্টেন শফিক উল্লাহ); ভোমরা (ক্যাপ্টেন সালাহউদ্দিন এবং পরে ক্যাপ্টেন শাহাবুদ্দীন); লালবাজার (ক্যাপ্টেন এ.আর আযম চৌধুরী); বানপুর (ক্যাপ্টেন মুস্তাফিজুর রহমান); বেনাপোল (ক্যাপ্টেন আবদুল হালিম এবং পরে ক্যাপ্টেন তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী); শিকারপুর (ক্যাপ্টেন তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী এবং পরে লেফটেন্যান্ট জাহাঙ্গীর)।